সামাজিক উৎসবের মধ্যে একটি হলো বিয়ে। বিয়ের উৎসব আয়োজনে কম বেশি সবাই অতিথি আপ্যায়ন, আলোকসজ্জা ও আনুষঙ্গিক খরচ করে থাকেন। তবে সেই খরচের পরিমাণ যদি হয় ৫০০ কোটি টাকার বেশি তবে নিশ্চয়ই বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। আর বিয়ের অনুষ্ঠানে এমনই বিশাল খরচ করে ভারতীয় ধনকুবের লক্ষ্মী মিত্তাল তার মেয়ের বিয়েতে। শুধু ভারত নয়, বিশ্বের ধনী
পরিবারগুলোর মধ্যে অন্যতম ভারতের স্টিল ব্যবসায়ী লক্ষ্মী মিত্তাল পরিবার। এ পরিবারের বিয়ে মানেই জাঁকজমক আর বর্ণাঢ্য আয়োজনের সমাহার। ২০০৪ সালে লক্ষ্মী মিত্তালের কন্যা ভানিশার বিয়ের সময় প্যারিসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন কাইলি মিনোগ। রাতে ভাড়া করা হয় পুরো আইফেল টাওয়ার। আইফেল টাওয়ার থেকে আতশবাজি ছোড়ার জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করেন তিনি। এ ছাড়া মাত্র ১ হাজার অতিথির খাবারের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সতেজ খাদ্যপণ্য নিজস্ব বিমানে সেখানে পৌঁছানো হয়। শুধু খাবারই ছিল কয়েকশ কোটি টাকার। অনুষ্ঠানের জন্য পুরো ফ্রান্সের বিখ্যাত ভার্সেলিস প্রাসাদটি ভাড়া নেন তিনি। বিয়ের জন্য সোনালি রং বাছাই করা কারণে পুরো প্রাসাদ ও আসবাব মুড়ে দেওয়া হয় সোনালি রঙে। ক্ষেত্রবিশেষে ব্যবহার হয় খাঁটি সোনা।
পরিবারগুলোর মধ্যে অন্যতম ভারতের স্টিল ব্যবসায়ী লক্ষ্মী মিত্তাল পরিবার। এ পরিবারের বিয়ে মানেই জাঁকজমক আর বর্ণাঢ্য আয়োজনের সমাহার। ২০০৪ সালে লক্ষ্মী মিত্তালের কন্যা ভানিশার বিয়ের সময় প্যারিসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন কাইলি মিনোগ। রাতে ভাড়া করা হয় পুরো আইফেল টাওয়ার। আইফেল টাওয়ার থেকে আতশবাজি ছোড়ার জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করেন তিনি। এ ছাড়া মাত্র ১ হাজার অতিথির খাবারের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সতেজ খাদ্যপণ্য নিজস্ব বিমানে সেখানে পৌঁছানো হয়। শুধু খাবারই ছিল কয়েকশ কোটি টাকার। অনুষ্ঠানের জন্য পুরো ফ্রান্সের বিখ্যাত ভার্সেলিস প্রাসাদটি ভাড়া নেন তিনি। বিয়ের জন্য সোনালি রং বাছাই করা কারণে পুরো প্রাসাদ ও আসবাব মুড়ে দেওয়া হয় সোনালি রঙে। ক্ষেত্রবিশেষে ব্যবহার হয় খাঁটি সোনা।